এপ্রিলেই সড়কে প্রাণ গেলো ৪৬৮

করোনা ভাইরাস সংকটে পুরো বিশ্ব টালমাতাল। করোনা থেকে বাঁচতে লকডাউন দিয়েছে বিভিন্ন দেশ। বাংলাদেশও এর বাইরে নয়। দ্বিতীয় দফা লকডাউন চলছে দেশে, রাস্তায় যানবাহন নেই বললেই চলে। তবু থেমে নেই সড়ক দুর্ঘটনা। গত এপ্রিলের লকডাউন চলাকালে ৪৩২টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে। এতে মোট ৪৬৮ জন নিহত এবং আহত হয়েছেন ৫০৭ জন।

এপ্রিলেই সড়কে প্রাণ গেলো ৪৬৮

করোনাভাইরাসের কারণে পুরো বিশ্ব টালমাতাল। এই ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে চলছে লকডাউন। বাংলাদেশও এর বাইরে নয়। দেশে দ্বিতীয় দফার লকডাউন চলছে। সড়কে তেমন যানবাহন নেই বললেই চলে। তবু থেমে নেই সড়ক দুর্ঘটনা। এপ্রিল মাস থেকে শুরু হ্ওয়া লকডাউন চলাকালে সেই মাসেই ৪৩২টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে। এতে মোট ৪৬৮ জন নিহত এবং আহত হয়েছেন ৫০৭ জন।

এদিকে একই সময় রেলপথে আটটি দুর্ঘটনায় ছয়জন নিহত, নৌ-পথে ১৪টি দুর্ঘটনায় ৩৮ জন নিহত, নয়জন আহত এবং দুইজন নিখোঁজ হয়েছেন। রোববার বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি‘র এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

পরিসংখ্যানে দেখা যায়, সর্বোচ্চ ২২১টি দুর্ঘটনা ট্রাক ও কাভার্ডভ্যানে, ১৪৪টি দুর্ঘটনা মোটরসাইকেলে, ৫৫টি ব্যাটারিচালিত রিকশা ও ইজিবাইক, ৬৪টি নসিমন-করিমন, ৫২টি সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ৩০টি প্রাইভেটকার ও ২০টি বাস এসব দুর্ঘটনার কবলে পড়ে।

এ মাসে সবচেয়ে বেশি সড়ক দুর্ঘটনা সংগঠিত হয় গত ৮ এপ্রিল। ওইদিনে ২৬টি সড়ক দুর্ঘটনায় ২৬ জন নিহত ও ৩৩ জন আহত হন। সবচেয়ে কম সড়ক দুর্ঘটনা সংগঠিত হয় গত ১৪ এপ্রিল। এদিন ছয়টি সড়ক দুর্ঘটনায় ১০ জন নিহত ও ছয় জন আহত হন।

প্রকৌশল নিউজ/এমআরএস