দেশে করোনা শনাক্ত ২৪৫৮ জন, মৃত্যু ২ জন

মহামারী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দেশে গত ১০ জানুয়ারি সকাল ৮ টা থকে ১১ জানুয়ারি সকাল ৮ টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় আরও ২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মোট মৃত্যের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৮ হাজার ১০৭ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ২ হাজার ৪৫৮ জন। শনাক্তের হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৯৭ শতাংশ। সব মিলিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৫ লাখ ৯৮ হাজার ৩৮৯ জন।

দেশে করোনা শনাক্ত ২৪৫৮ জন, মৃত্যু ২ জন

মহামারী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দেশে গত ১০ জানুয়ারি সকাল ৮ টা থকে ১১ জানুয়ারি সকাল ৮ টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় আরও ২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মোট মৃত্যের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৮ হাজার ১০৭ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ২ হাজার ৪৫৮ জন। শনাক্তের হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৯৭ শতাংশ। সব মিলিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৫ লাখ ৯৮ হাজার ৩৮৯ জন।

মঙ্গলবার (১১ জানুয়ারি) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সারাদেশে সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ৮৫২টি ল্যাবে ২৪ ঘণ্টায় নমুনা সংগ্রহ হয়েছে ২৭ হাজার ৭০৯টি এবং নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ২৭ হাজার ৩৯৯টি। নমুনা পরীক্ষায় শনাক্তের হার ৮ দশমিক ৯৭ শতাংশ। এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ১ কোটি ১৭ লাখ ২৫ হাজার ৩৩৭টি। মোট নমুনা পরীক্ষায় শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৬৩ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ২৭৪ জন। এ পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ১৫ লাখ ৫১ হাজার ৩৮৭ জন। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯৭ দশমিক ০৬ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৭৬ শতাংশ।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, ২৪ ঘণ্টায় মৃত দুইজনই পুরুষ সদস্য। মৃত দুইজনের বয়স ৬১ থেকে ৭০ বছরের মধ্যে। মৃত দুইজনের মধ্যে রয়েছেন চট্টগ্রাম বিভাগের একজন ও খুলনা বিভাগের একজন। মৃত দুইজনই সরকারি হাসপাতালে মারা গেছেন।  

এতে আরও জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশনে এসেছেন ১৯৫ জন ও আইসোলেশন থেকে ছাড় পেয়েছেন ১০৩ জন। এ পর্যন্ত আইসোলেশনে এসেছেন তিন লাখ ৯০ হাজার ৩০২ জন। আইসোলেশন থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন তিন লাখ ৫৬ হাজার ৩৬৬ জন। বর্তমানে আইসোলেশনে আছেন ৩৩ হাজার ৯৩৬ জন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য মতে, ২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে করোনা ভাইরাসের প্রথম রোগী শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ১৮ মার্চ করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়। এরপর ধীরে ধীরে আক্রান্তের হার বাড়তে থাকে।