আইপিএসে বাংলাদেশের অবস্থানকে সমর্থন করে অস্ট্রেলিয়া

ঢাকায় নিযুক্ত অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনার জেরিমি ব্রুয়ার বলে‌ছেন, নিরাপদ ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্রাটেজি(আইপিএস) ইস্যুতে বাংলাদেশের অবস্থানকে সমর্থন করে অস্ট্রেলিয়া। সেইসাথে, অস্ট্রেলিয়া অনেকগুলো আন্তর্জাতিক ফোরামের সদস্য। অনেক দেশের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার অংশীদারিত্ব আছে এবং তারা একে অপরকে সহায়তা করে। এর মাধ্যমে আমরা নিরাপদ ও সমৃদ্ধশালী ইন্দো-প্যাসিফিক গড়তে অবদান রাখার কথাও জানান।

আইপিএসে বাংলাদেশের অবস্থানকে সমর্থন করে অস্ট্রেলিয়া

ঢাকায় নিযুক্ত অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনার জেরিমি ব্রুয়ার বলে‌ছেন, নিরাপদ ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্রাটেজি(আইপিএস) ইস্যুতে বাংলাদেশের অবস্থানকে সমর্থন করে অস্ট্রেলিয়া। সেইসাথে, অস্ট্রেলিয়া অনেকগুলো আন্তর্জাতিক ফোরামের সদস্য। অনেক দেশের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার অংশীদারিত্ব আছে এবং তারা একে অপরকে সহায়তা করে। এর মাধ্যমে আমরা নিরাপদ ও সমৃদ্ধশালী ইন্দো-প্যাসিফিক গড়তে অবদান রাখার কথাও জানান।

বৃহস্পতিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) ভার্চুয়াল ডিপ্লোম্যাটিক করেসপন্ডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ-ডিকাব আয়োজিত 'ডিকাব টক'-এ অংশ নি‌য়ে হাইক‌মিশনার এ কথা ব‌লেন। অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন ডিকাব প্রেসিডেন্ট পান্থ রহমান ও সাধারণ সম্পাদক একেএম মঈনুদ্দিন।

সামরিক ফোরাম কোয়াড প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সম্প্রতি মিডিয়াগুলোতে রিপোর্ট হয়েছে যে, আমরা কোয়াডের সদস্য সংখ্যা বাড়াতে চাই। কিন্তু এ ধরনের কোনও পরিকল্পনা আমাদের নেই। কোয়াডে সমমনা দেশগুলো সদস্য এবং তারা নিজেদের মধ্যে কোভিড, ব্যবসা-বাণিজ্য, নিরাপত্তাসহ অন্যান্য বিষয় নিয়ে আলোচনা করে থাকে বলে তিনি জানান।

রোহিঙ্গা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, রোহিঙ্গাদের ফেরাতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে কাজ করতে অস্ট্রেলিয়া প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। রোহিঙ্গারা যেন স্বেচ্ছায় ও নিরাপদে নিজ দেশে ফিরতে পারে, সেটাই আমাদের প্রত্যাশা। আমরা এ সমস্যা সমাধানে সহায়তা করে যাব।

অস্ট্রেলিয়ার ভিসা প্রক্রিয়া বর্তমানে দিল্লি থেকে হচ্ছে এবং সেটি আবার বাংলাদেশে আনা হবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ ধরনের কোনও পরিকল্পনা এখন নেই।

বুধবার (১৫ সে‌প্টেম্বর) বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে হওয়া টিফা চুক্তি দুই দেশের বাণিজ্য বাড়া‌বে বলে প্রত্যাশা ব্যক্ত ক‌রেন হাইক‌মিশনার।