আগামীকাল দুপুর ১২টা পর্যন্ত সড়ক ও নৌপথে যান চলবে

কঠোর বিধিনিষেধ শেষ না হতেই ১ আগস্ট থেকে সবধরণের রফতানিমুখী শিল্প-কারখানা খুলে দেওয়ার অনুমতি দিয়েছে সরকার। সে খবরে দেশের সর্বত্র থেকে ঢাকামুখী মানুষের ঢল নেমেছে। সড়ক, মহাসড়ক, নৌপথ যে যেভাবে পারছে সে সেভাবে ঢাকায় ছুঁটছেন। এই পরিস্থিতিতে আগামীকাল দুপুর ১২টা পর্যন্ত শ্রমিকদের তাদের কর্মস্থলে ফিরতে সড়ক ও নৌপথ নির্বিঘ্ন রাখতে সংশ্লিষ্টদের মৌখিক নির্দেশ দিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।

আগামীকাল দুপুর ১২টা পর্যন্ত সড়ক ও নৌপথে যান চলবে

কঠোর বিধিনিষেধ শেষ না হতেই ১ আগস্ট থেকে সবধরণের রফতানিমুখী শিল্প-কারখানা খুলে দেওয়ার অনুমতি দিয়েছে সরকার। সে খবরে দেশের সর্বত্র থেকে ঢাকামুখী মানুষের ঢল নেমেছে। সড়ক, মহাসড়ক, নৌপথ যে যেভাবে পারছে সে সেভাবে ঢাকায় ছুঁটছেন। এই পরিস্থিতিতে আগামীকাল দুপুর ১২টা পর্যন্ত শ্রমিকদের তাদের কর্মস্থলে ফিরতে সড়ক ও নৌপথ নির্বিঘ্ন রাখতে সংশ্লিষ্টদের মৌখিক নির্দেশ দিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। 

উল্লেখ্য, করোনাভাইরাসের সংক্রমন রোধে গত ২৩ জুলাই থেকে দুই সপ্তাহের জন্য কঠোর বিধিনিষেধ ঘোষণা করে সরকার। বিধিনিষেধে শিল্প কারখানা খোলা রাখতে তখন থেকে ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে অনুরোধ জানানো হচ্ছিল। তৈরি পোশাক শিল্প মালিকরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বরাবরে দুই বার আবেদন জানিয়েছেন।

এর পরিপ্রেক্ষিতে রোববার (১ আগস্ট ) থেকে সবধরনের শিল্প-কারখানা খোলার অনুমতি দেওয়া হয়। কিন্তু বিপত্তি দেখা দেয় যেসকল শ্রমিক কোরবানির ঈদে বাড়ি গেছেন তাদের ক্ষেত্রে। যদিও মালিকদের পক্ষ থেকে বলা হয় যথাসময়ে কারখানায় উপস্থিত না থাকতে পারলেও কেউ ছাঁটাই হবেন না। তারপরেও কারখানা খোলার খবরে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ঢাকামুখী মানুষের ঢল নামে। প্রতিটি ফেরী সকাল থেকে ছিল পরিপূর্ণ। সড়ক-মহাসড়ক দিয়ে হাজার হাজার মানুষকে ঢাকায় ফিরতে দেখা গেছে।

এদিকে, চলমান বিধিনিষেধ শেষ হচ্ছে আগামী ৫ আগস্ট মধ্য রাতে।