বিমানবন্দরে রাখা সামরিক রসদ অকেজো

যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী নিশ্চিত করেছেন, কাবুল বিমানবন্দর ছাড়ার আগে সেখানে থাকা এয়ারক্রাফট, সাঁজোয়া যান ও উচ্চ প্রযুক্তির রকেট ডিফেন্স সিস্টেম অকার্যকর করে দেওয়া হয়েছে। দেশটির মিশন কমান্ডার জেনারেল কেনেথ ম্যাকেনজি পেন্টাগনের এক ব্রিফিংয়ে জানান, মার্কিন সেনারা কাবুল বিমানবন্দরে রয়ে যাওয়া ৭৩ এয়ারক্রাফট, ৭০টি সাঁজোয়া যান এবং ২৭টি হামভি গাড়ি 'অকার্যকর' করে রেখে যাওয়ার কথা নিশ্চিত করে তিনি বলেন, 'ওইসব এয়ারক্রাফট আর কখনোই উড়ানো যাবে না। কেউ কখনোই সেগুলো চালাতে পারবে না।'

বিমানবন্দরে রাখা সামরিক রসদ অকেজো

যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী নিশ্চিত করেছেন, কাবুল বিমানবন্দর ছাড়ার আগে সেখানে থাকা এয়ারক্রাফট, সাঁজোয়া যান ও উচ্চ প্রযুক্তির রকেট ডিফেন্স সিস্টেম অকার্যকর করে দেওয়া হয়েছে। দেশটির মিশন কমান্ডার জেনারেল কেনেথ ম্যাকেনজি পেন্টাগনের এক ব্রিফিংয়ে জানান, মার্কিন সেনারা কাবুল বিমানবন্দরে রয়ে যাওয়া ৭৩ এয়ারক্রাফট, ৭০টি সাঁজোয়া যান এবং ২৭টি হামভি গাড়ি 'অকার্যকর' করে রেখে যাওয়ার কথা নিশ্চিত করে তিনি বলেন, 'ওইসব এয়ারক্রাফট আর কখনোই উড়ানো যাবে না। কেউ কখনোই সেগুলো চালাতে পারবে না।' 

মার্কিন সেনারা বিমানবন্দটিতে মোতায়েন করা উচ্চ প্রযুক্তির রকেট ডিফেন্স (সি-আরএএম) সিস্টেমও অকার্যকর করে রেখে গেছে। এই সি-আরএএম সিস্টেম সোমবার কাবুল বিমানবন্দরে ইসলামিক স্টেটের (আইএস) রকেট হামলা প্রতিরোধ করতে ব্যবহৃত হয়েছিল।

এর আগে তালেবান যোদ্ধাদের যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি বিভিন্ন সামরিক যান ও অস্ত্র ব্যবহার করতে দেখা গেছে। ওইসব সামরিক যান ও অস্ত্র আফগান সামরিক বাহিনীকে সরবরাহ করেছিল ওয়াশিংটন, কিন্তু ওই বাহিনীর সদস্যরা আত্মসমর্পণ করার পর তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্রগুলো তালেবান যোদ্ধাদের হাতে চলে যায়।