শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার সিদ্ধান্ত কাল

করোনাভাইরাসের মহামারির কারণে শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংক্রমণ এড়াতে দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ১৪ মাসের বেশি সময় ধরে বন্ধ রেখেছে সরকার। অপর দিকে প্রথম ঢেউ এর পর চলতি বছরের মার্চের শেষ দিকে দেশে শুরু হয়েছে, করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ। এতে সংক্রমণ ও মৃত্যু দুইই বেড়ে গেছে। এ অবস্থার প্রেক্ষাপটে চলমান লকডাউন শেষে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হবে কিনা তা জানাযাবে আগামীকাল।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার সিদ্ধান্ত কাল

করোনাভাইরাসের মহামারির কারণে শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংক্রমণ এড়াতে দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ১৪ মাসের বেশি সময় ধরে বন্ধ রেখেছে সরকার। অপর দিকে প্রথম ঢেউ এর পর চলতি বছরের মার্চের শেষ দিকে দেশে শুরু হয়েছে, করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ। এতে সংক্রমণ ও মৃত্যু দুইই বেড়ে গেছে। এ অবস্থার প্রেক্ষাপটে চলমান লকডাউন শেষে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হবে কিনা তা জানা যাবে আগামীকাল।

গত এপ্রিল মাস থেকে দেশে চলছে লকডাউন। যদিও সম্প্রতি লকডাউন শিথিল করা হয়েছে। সর্বশেষ সরকারি ঘোষণা অনুযায়ী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি শেষ হচ্ছে ২৯ মে। স্কুল-কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছুটি বাড়বে কিনা বা খুলে দেওয়া হবে কিনা সেই সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় শিক্ষার্থীরা।

এমতাবস্থায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের চলমান ছুটি ও শিক্ষাসংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি আগামীকাল বুধবার দুপুর ১২টায় ভার্চ্যুয়ালি সংবাদ সম্মেলনে অংশ নিবেন। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হবে বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

শিক্ষাবিদরা মনে করছেন, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ চলমান থাকায় স্কুল-কলেজ খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত সময়োপযোগী হবে না।

তবে অভিভাবকরা মনে করেছেন, টানা ১৪ মাস শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ থাকায় ৪ কোটিরও বেশি শিক্ষার্থীর অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে গেছে। ছুটি আরও বাড়লে ক্ষতিও বাড়বে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানিয়েছে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া বা বন্ধ রাখাই হবে কিনা, এ বিষয়ে সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকে যে নির্দেশনা দেওয়া হবে, সে অনুযায়ীই ব্যবস্থা নেবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

প্রকৌশলনিউজ/এমএসআই