সোমবার নয়, বৃহস্পতিবার থেকে সর্বাত্মক লকডাউন

দেশে সর্বাত্মক লকডাউন সোমবার (২৮ জুন) নয়, বৃহস্পতিবার (১ জুলাই) থেকে হবে বলে ঘোষণা দিয়েছে সরকার। শনিবার (২৬ জুন) স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সভাপতিত্বে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে ৩০ জুন পর্যন্ত আর্থিক প্রতিষ্ঠান খোলা রাখা হবে। তথ্য অধিদফতরের প্রধান তথ্য অফিসার সুরথ কুমার সরকার এ তথ্য জানান।

সোমবার নয়, বৃহস্পতিবার থেকে সর্বাত্মক লকডাউন

দেশে সর্বাত্মক লকডাউন সোমবার (২৮ জুন) নয়, বৃহস্পতিবার (১ জুলাই) থেকে হবে বলে ঘোষণা দিয়েছে সরকার। শনিবার (২৬ জুন) স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সভাপতিত্বে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে ৩০ জুন পর্যন্ত আর্থিক প্রতিষ্ঠান খোলা রাখা হবে। তথ্য অধিদফতরের প্রধান তথ্য অফিসার সুরথ কুমার সরকার এ তথ্য জানান।

সুরথ কুমার সরকার গণমাধ্যমকে বলেন, বিধিনিষেধ শুরু হবে সোমবার থেকেই কিন্তু চূড়ান্ত লকডাউন বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হয়ে সাতদিন বলবত থাকবে।

তিনি জানান, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে আগামী সোমবার থেকে সীমিত পরিসরে ‘লকডাউন’ শুরু হবে। এই সময় থেকে গণপরিবহন বন্ধ হয়ে যাবে। তবে সীমিত পরিসরে কিছু প্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে। আর সাতদিনের  সর্বাত্মক লকডাউন শুরু হবে ১ জুলাই থেকে। তবে শিল্প কলকারখানা লকডাউনের আওতার বাইরেই থাকতে পারে।

প্রসঙ্গত, এর আগে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে সোমবার (২৮ জুন) থেকে সারাদেশে সাত দিনের কঠোর লকডাউন ঘোষণা করে সরকার। শুক্রবার (২৫ জুন) সন্ধ্যায় তথ্য অধিদফতরের প্রধান তথ্য অফিসার সুরথ কুমার সরকার এ তথ্য নিশ্চিত করেন। এ সময় জরুরি সেবা ছাড়া সব সরকারি বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকবে বলে জানানো হয়।

একইদিন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেন, আগামী এক সপ্তাহের জন্য আমরা কঠোর বিধিনিষেধ দেবো। প্রয়োজন হলে আমরা সেটি আরও বাড়াবো। লকডাউনে জরুরি পরিষেবা ছাড়া সব সরকারি-বেসরকারি অফিস, দোকানপাট ও শপিং মল বন্ধ থাকবে। জরুরি পণ্যবাহী যান ছাড়া সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে বলেও জানান তিনি।

এ বিষয়ে বিস্তারিত আদেশ দিয়ে রবিবার (২৬ জুন) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করার কথা ছিল। তবে এর মধ্যেই জানানো হলো, কঠোর লকডাউন ২৮ জুন থেকে নয় ১ জুলাই থেকে শুরু হবে।