মিয়ানমারে শেষ কৃত্যানুষ্ঠানে গুলি

মিয়ানমারে গুলিতে নিহতদের স্মরণে আয়োজিত শেষকৃত্যানুষ্ঠানে যোগদানকারীদের ওপর রোববার গুলি চালিয়েছে সেদেশের সামরিক বাহিনী। ১ ফেব্রুয়ারি সামরিক বাহিনীর ক্ষমতা গ্রহণের পর ২৭ মার্চ সর্বোচ্চ ১১০ জন বিক্ষোভকারীকে গুলি করে হত্যা করা হয়। তাদের স্মরণে ওই শেষকৃত্যানুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

মিয়ানমারে শেষ কৃত্যানুষ্ঠানে গুলি

মিয়ানমারে গুলিতে নিহতদের স্মরণে আয়োজিত শেষ কৃত্যানুষ্ঠানে যোগদানকারীদের ওপর রোববার গুলি চালিয়েছে সেদেশের সামরিক বাহিনী। ১ ফেব্রুয়ারি সামরিক বাহিনী ক্ষমতা গ্রহণের পর ২৭ মার্চ সর্বোচ্চ ১১০ জন বিক্ষোভকারীকে গুলি করে হত্যা করা হয়। তাদের স্মরণে ওই শেষকৃত্যানুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

বাণিজ্যিক নগরী ইয়ুঙ্গুনের নিকটবর্তী শহর বাগোতে আয়োজিত অনুষ্ঠানে গুলি ছোড়া হয়। তিন জন প্রত্যক্ষদর্শী বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ কথা জানিয়েছে। আয়ে নামের একজন জানান, নিহতদের স্মরণে বিপ্লবী সঙ্গীত পরিবেশনের সময়ই সামরিক বাহিনীর সদস্যরা সেখানে হাজির হয়ে গুলি ছুড়তে শুরু করে। তখন সেখান থেকে সবাই পালিয়ে যায়।

নিউজ পোর্টাল মিয়ানমার নাও জানায়, রাজধানী নেপিডোতে রোববার শেষকৃত্যানুষ্ঠানে গুলিতে কমপক্ষে দুই জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে ইয়াঙ্গুন বা মান্দালের মতো শহর গুলোতে রোববার বিক্ষোভের খবর পাওয়া যায়নি।

মিয়ানমারে শনিবারের হত্যাকাণ্ডে ক্ষোভ প্রকাশ করে নিন্দা জানিয়েছে, জাতিসংঘসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ। জাতিসংঘের স্পেশাল রেপোর্টিয়ার বলেছেন, মিয়ানমারের সেনাবাহিনী সেদেশের জনগণের ওপর গণহত্যা চালাচ্ছে। তিনি এই সরকারের অস্ত্র প্রাপ্তির সম্ভাববনা বন্ধ করতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের প্রতি আহ্বান জানান।